বইমেলায় থাকছে অ্যানড্রয়েড অ্যাপ্স
এবার বইমেলায় থাকছে বিশেষ অ্যাপ্স৷ পছন্দের বইয়ের স্টল কোথায় আছে, জেনে নেওয়া যাবে এই অ্যাপ্সের সাহায্যে৷ যে-কোনও অ্যানড্রয়েড মোবাইলেই এই অ্যাপ্স ডাউনলোড করা যাবে৷ ...............
এবার বইমেলায় থাকছে বিশেষ অ্যাপ্স৷ পছন্দের বইয়ের স্টল কোথায় আছে, জেনে নেওয়া যাবে এই অ্যাপ্সের সাহায্যে৷ যে-কোনও অ্যানড্রয়েড মোবাইলেই এই অ্যাপ্স ডাউনলোড করা যাবে৷ ...............
মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই রাজ্যের হাতে আরও বেশি ক্ষমতা দেওয়ার দাবিতে বারেবারে সরব হয়েছেন তিনি। কিন্তু যে বৈঠকে রাজ্যকে আরও বেশি ক্ষমতা দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হলো, সেখানে স্রেফ রাজনৈতিক কারণে গরহাজির মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়! নেহরুর আমলের যোজনা কমিশন তুলে দিয়ে নতুন কমিটি গড়া নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ডাকা বৈঠকে চারটি বাদে দেশের সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হাজির থাকলেও পশ্চিমবঙ্গের প্রতিনিধি হিসেবে ছিলেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র।
‘মুখ্যমন্ত্রীই বলেছেন’ কথাটা উচ্চারণ করা মাত্রই শুক্রবার বিচারক তাঁকে থামিয়ে দিলেন বটে, কিন্তু পরবর্তী সময়ে তাঁর মক্কেলের জামিন চাওয়ার জন্য তিনি যে গত ২২ নভেম্বর নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে দেওয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যকেই হাতিয়ার করবেন তা জানিয়ে দিলেন রামদুলাল মান্না। রামদুলালবাবু খাগড়াগড় বিস্ফোরণ কাণ্ডে অভিযুক্ত জিয়াউল হকের আইনজীবী।
কেন্দ্রে বিজেপি সরকারের বয়স ছ’মাস পেরোলেও এখনও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে এক বার দেখা করার সময় হয়নি তাঁর। নিজের মন্ত্রীদের উপরেও অলিখিত নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। এ বার কেন্দ্রের ডাকে রাজ্যের আমলাদের দিল্লি যাওয়ার ক্ষেত্রে লিখিত ভাবেই রাশ টানলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বুধবার মুখ্যসচিব সঞ্জয় মিত্র যে নির্দেশিকা জারি করেছেন তার মূল কথা, এখন থেকে সচিব বা তার উপরের স্তরের অফিসারদের দিল্লি বা দেশের অন্যত্র কেন্দ্রীয় সরকারের ডাকা বৈঠকে যোগ দেওয়ার আগে মুখ্যমন্ত্রীর অনুমতি নিতে হবে। সচিব পর্যায়ের নীচের অফিসারদের ক্ষেত্রে সফরের আগে অনুমতি নিতে হবে মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয়ের। এখানেই শেষ নয়, গত ছ’মাসে যে যে অফিসার দিল্লি বা অন্য রাজ্যে সরকারি বৈঠকে যোগ দিতে গিয়েছেন, তাঁদের নামের তালিকা এবং সেই সব সফরের জন্য কত টাকা খরচ হয়েছে তার বিশদ বিবরণও আলাদা ভাবে তলব করা হয়েছে। সফরের আগে অনুমতি নিতে বলার কারণ হিসেবে নির্দেশিকায় লেখা হয়েছে, ঘন ঘন সফরের ফলে এক দিকে যেমন খরচ বাড়ছে, তেমনি সিনিয়র অফিসারদের অনুপস্থিতিতে কাজেরও ক্ষতি হচ্ছে.....................
সোমবার সারদা-কেলেঙ্কারিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করার দাবি জানিয়েছেন তৃণমূলের সাসপেন্ড হওয়া সাংসদ কুণাল ঘোষ। মঙ্গলবার একই দাবি শোনা গেল বাম নেতাদের গলায়। এ দিন রাস্তায় নেমে তাঁরা বললেন, সারদা কেলেঙ্কারিতে নাম উঠে আসায় মুখ্যমন্ত্রীকে জেরা এবং প্রয়োজনে গ্রেফতার করতে হবে।
ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে অমিত শাহর সভার মূল সুর ছিল ২০১৬-য় বাংলা দখল৷ আর তারই প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে তাঁদের লক্ষ্য কলকাতা পুরসভা দখল৷ সভায় নেতারা ভাষণে বলেন, বাংলা এখন আবার পরিবর্তনের মুখে এসে দাঁড়িয়েছে৷ দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি অমিত শাহ রবিবার এই সভায় বললেন, তৃণমূলের কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে৷ শ্রোতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা বাংলায় রাজ করার জন্য কমিউনিস্টদের সুযোগ দিয়েছেন৷ তৃণমূলকে সুযোগ দিয়েছেন৷ এবার বি জে পি-কে একবার সুযোগ দিন৷...........
শেষ পর্যম্ত কলকাতা পুরসভা ও দমকল বি জে পি-কে ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনেই সভা করার ছাড়পত্র দিতে বাধ্য হল৷ ফলে আজ রবিবার, বেলা দেড়টা থেকে শুরু হচ্ছে বি জে পি-র সভা৷ এদিনের এই রাজনৈতিক সমাবেশকে বি জে পি উত্থান দিবস হিসেবে পালন করছে৷ এদিনের মুখ্য বক্তা দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি অমিত শাহ৷ থাকবেন পশ্চিমবঙ্গের পর্যবেক্ষক সিদ্ধার্থনাথ সিংহ৷ শনিবার সকালে বি জে পি-র পক্ষ থেকে অলক গুহ রায় পুরসভা ও দমকলের ছাড়পত্র জোগাড় করেন৷......................................
র্মতলায় ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে সভা করা নিয়ে টানাপড়েনের প্রথম রাউন্ডে এগিয়ে রইল বিজেপি। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ গিয়েছে তাদেরই পক্ষে। হাইকোর্ট শর্তসাপেক্ষে বিজেপি-কে রবিবার ধর্মতলায় তাদের ঘোষিত জায়গায় সভা করার অনুমতি দিয়েছে। যে রায়ের বিরুদ্ধে আজ, শনিবার ফের আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার ভাবনাচিন্তা শুরু হয়েছে রাজ্য প্রশাসনের অন্দরে।
মিছিল ‘প্রতিবাদ’-এর। মিছিল ‘অন্যায়-অবিচার’-এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর। কিন্তু, কীসের প্রতিবাদ? অন্যায়-অবিচারই বা কী ধরনের?
কালো ছাতা এনে কালোটাকার বিরুদ্ধে তৃণমূল কংগ্রেসের আগের দিনের বিক্ষোভকে হাতিয়ার করে ভারতীয় সংসদে তাদেরই তুলাধোনা করল ক্ষমতাসীন বিজেপি। গতকাল বুধবার লোকসভায় এই নিয়ে বিতর্কে বিজেপি তৃণমূল কংগ্রেসকেই কালোটাকার দল বলল। লোকসভার স্পিকার পর্যন্ত নাম না করে তাদের উদ্দেশে বললেন, শালীন আচরণ না করলে তিনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবেন।...............