রাজ্যের পাশে থাকার বার্তা জেটলির
প্রদীপ ধরানোর সময় মোমবাতিটা তাঁর দিকেই বাড়িয়ে দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনিও সাগ্রহে সেই মোমবাতি দিয়েই প্রদীপ জ্বালিয়ে সূচনা করলেন দু’দিনের ‘আন্তর্জাতিক শিল্প সম্মেলন
প্রদীপ ধরানোর সময় মোমবাতিটা তাঁর দিকেই বাড়িয়ে দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনিও সাগ্রহে সেই মোমবাতি দিয়েই প্রদীপ জ্বালিয়ে সূচনা করলেন দু’দিনের ‘আন্তর্জাতিক শিল্প সম্মেলন
বুথফেরত সমীক্ষার ফলই মিলে গেল। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টে পর্যন্ত জম্মু-কাশ্মীর এবং ঝাড়খণ্ডে ভোটগণনার যে চিত্র, তাতে বুথফেরত সমীক্ষার সঙ্গে প্রায় মিলে গেল চূড়ান্ত ফল। এখনও পর্যন্ত বেশ কয়েকটি আসনের ফল ঘোষণা বাকি রয়েছে। সর্বশেষ যা চিত্র, তাতে ঝাড়খণ্ডে সরকার গঠনের পথে বিজেপি। তবে, জম্মু-কাশ্মীরে ম্যাজিক সংখ্যা কোনও দলই একক ভাবে ছুঁতে পারেনি। সে ক্ষেত্রে সরকার কোন দল কী ভাবে গঠন করবে তা নিয়ে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।
সারদা কেলেঙ্কারি প্রসঙ্গে আবার আদালতে উঠে এল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম।
এ বার মুখ্যমন্ত্রীর একনিষ্ঠ সৈনিক, সারদায় অভিযুক্ত মন্ত্রী মদন মিত্র আদালতে দাঁড়িয়ে মমতার নাম তুলে আনলেন। ঠিক যেমন, গত ১১ সেপ্টেম্বর এই আলিপুর আদালতে দাঁড়িয়েই কোনও প্রসঙ্গ ছাড়াই ‘কৌশলে’ মমতার নাম উল্লেখ করেছিলেন তৃণমূলের সহ-সভাপতি রজত মজুমদার। মঙ্গলবার কার্যত তারই প্রতিধ্বনি শোনা গেল মদনবাবুর মুখেও।
সারদা কাণ্ডে গ্রেফতার মদন মিত্রকে চার দিন সিবিআই হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিল আদালত। একই সঙ্গে চার দিনের সিবিআই হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সুদীপ্ত সেনের আইনজীবী নরেশ ভালোড়িয়াকেও। এঁদের দু’জনকেই ৭ দিন নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন করেছিল সিবিআই।................
কেন্দ্রে বিজেপি সরকারের বয়স ছ’মাস পেরোলেও এখনও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে এক বার দেখা করার সময় হয়নি তাঁর। নিজের মন্ত্রীদের উপরেও অলিখিত নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। এ বার কেন্দ্রের ডাকে রাজ্যের আমলাদের দিল্লি যাওয়ার ক্ষেত্রে লিখিত ভাবেই রাশ টানলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বুধবার মুখ্যসচিব সঞ্জয় মিত্র যে নির্দেশিকা জারি করেছেন তার মূল কথা, এখন থেকে সচিব বা তার উপরের স্তরের অফিসারদের দিল্লি বা দেশের অন্যত্র কেন্দ্রীয় সরকারের ডাকা বৈঠকে যোগ দেওয়ার আগে মুখ্যমন্ত্রীর অনুমতি নিতে হবে। সচিব পর্যায়ের নীচের অফিসারদের ক্ষেত্রে সফরের আগে অনুমতি নিতে হবে মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয়ের। এখানেই শেষ নয়, গত ছ’মাসে যে যে অফিসার দিল্লি বা অন্য রাজ্যে সরকারি বৈঠকে যোগ দিতে গিয়েছেন, তাঁদের নামের তালিকা এবং সেই সব সফরের জন্য কত টাকা খরচ হয়েছে তার বিশদ বিবরণও আলাদা ভাবে তলব করা হয়েছে। সফরের আগে অনুমতি নিতে বলার কারণ হিসেবে নির্দেশিকায় লেখা হয়েছে, ঘন ঘন সফরের ফলে এক দিকে যেমন খরচ বাড়ছে, তেমনি সিনিয়র অফিসারদের অনুপস্থিতিতে কাজেরও ক্ষতি হচ্ছে.....................
কালো ছাতা এনে কালোটাকার বিরুদ্ধে তৃণমূল কংগ্রেসের আগের দিনের বিক্ষোভকে হাতিয়ার করে ভারতীয় সংসদে তাদেরই তুলাধোনা করল ক্ষমতাসীন বিজেপি। গতকাল বুধবার লোকসভায় এই নিয়ে বিতর্কে বিজেপি তৃণমূল কংগ্রেসকেই কালোটাকার দল বলল। লোকসভার স্পিকার পর্যন্ত নাম না করে তাদের উদ্দেশে বললেন, শালীন আচরণ না করলে তিনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবেন।...............